বিসিএস পরীক্ষার জন্য গ্রুত্বপূর্ণ একটা অধ্যায় । প্রতিটা বিসিএস পরীক্ষায় ২-৩টা প্রশ্ন হয়েছে এই অধ্যায় থেকে নৈতিকতা মূল্যবোধ ও সুশাসন বিষয়ে মোট মার্ক ১০ এর মধ্যে এই অধ্যায় থেকেই ২-৩টা প্রশ্ন হয়ে থাকে। এই অধ্যায় কম করে হলেও দুই -তিনটা বই থেকে পড়েন । বই ক্রয় করতে সমস্যা হলে বন্ধুদের থেকে কপি করে নেন অথবা অনালাইনে সার্চ করলে পিডিএফ ভার্সন বই পাবেন।
কি ভাবে পেইড মেম্বার হতে পারবেন নিচের ভিডিওতে দেখতে পাবেনঃ
এই অধ্যায়ের গ্রুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তরঃ
সমাজের দর্পণ - সংবাদ মাধ্যম
জনগণের অবাধ তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করার মাধ্যমে সুশাসনের যে উপাদানটির প্রতিষ্ঠা
নিশ্চিত করা যায় তা হল- জবাবদিহিতা।
কৌটিল্য কোন দেশের দার্শনিক ছিলেন -ভারত
সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে সরকারকে অবশ্যই হতে হবে- স্বচ্ছ ও জনকল্যাণমূলক।
মিডিয়া ও সংবাদ মাধ্যমের উপর সরকারি হস্তক্ষেপের অবসান সুগম করে -সুশাসন প্রতিষ্ঠার পথ।
আইনের শাসন সুনিশ্চিত হয়না -বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ছাড়া।
সুশাসন প্রতিষ্ঠার পথকে রুদ্ধ করে- দুর্নীতি, সন্ত্রাস, স্বজনপ্রীতি, স্বেচ্ছাচারী মনােভাব ইত্যাদি।
সুশাসন প্রতিষ্ঠার অন্যতম উপায় হচ্ছে -স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা শক্তিশালী করার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রয়ােজন -গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ ।
সুশাসনের উপাদানসমূহ সমাজে প্রতিষ্ঠা করার দায়িত্ব- সরকারের।
সুশাসন প্রতিষ্ঠার অন্যতম একটি হাতিয়ার- ই-গভর্ন্যান্স।
ই গভর্নেন্স এর একমাত্র লক্ষ্য কি- সুশাসন প্রতিষ্ঠা
গুড গভর্নেন্স শব্দটির অর্থ কি - সুশাসন
কানেক্টিং পিপল এর অর্থ -জনগণকে সংশ্লিষ্ট করা
সুশাসন প্রতিষ্ঠায় একটি অন্যতম পদক্ষেপ হতে পারে -ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ।
সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে রাষ্ট্রের ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ পর্যায়ের সকল কর্মকাণ্ডে থাকতে হবে- স্বচ্ছতা।
জনগণের মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা ব্যতিরেকে সম্ভব নয় -সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।
মূল্যবােধের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলাে – নীতি ও ঔচিত্যবােধ।
সামাজিক ন্যায়বিচার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব না হলে – সমাজে মূল্যবােধের অনুশীলন স্তিমিত হয়ে পড়ে।
সামাজিক সংহতিকে সুসংহত করে – পারস্পরিক শ্রদ্ধাবােধ।
যার যা প্রাপ্য তাকে তা প্রদান করাই হলাে – ন্যায়বিচার ।
মানুষের চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক-স্বাধীনতাকে বাংলাদেশ সংবিধানে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে – ৩৯নং অনুচ্ছেদে।
বাংলাদেশ সংবিধানে জবরদস্তি শ্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে – ৩৪নং অনুচ্ছেদ।
নৈতিকতা ও ঔচিত্যবােধের ভিত্তি ভূমি হলাে - বিবেক আর বিকাশ ভূমি হলাে – সমাজ।।
উত্তেজনা উপশম করে সুখী ও সুন্দর সমাজ গঠনে সাহায্য করে – সহনশীলতা।
অন্যকে সহযােগিতা করার মনােভাবকে বলে - সহমর্মিতা।
গ্রহণ ও শ্রদ্ধার শিক্ষাকে বলে - আত্মসংযম।
বুদ্ধিমান ও নম্র মানুষ তৈরিতে সাহায্য করে - নীতি ও ঔচিত্যবােধ।
সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালনে ব্রত - মূল্যবােধসম্পন্ন মানুষ।
সামাজিক সংহতিকে সুসংহত করে - পারস্পরিক শ্রদ্ধাবােধ।
শ্রমের মর্যাদা হলাে - মানবিক ও সামাজিক গুণ।
সমাজের কারাে ক্ষতি না করা, কারাে মনে কষ্ট না দেয়া, কটুক্তি না করা এবং সমাজের প্রচলিত আদর্শিক রীতিনীতিসমূহের যথার্থ অনুশীলনই হচ্ছে - নীতি ও ঔচিত্যবােধ।
মানুষের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে যেকোন ধরনের মূল্যবােধের বিকাশ ঘটানাে সম্ভব - পরিকল্পিত শিক্ষার মাধ্যমে।
সমাজে মূল্যবােধের উপাদানসমূহ প্রতিষ্ঠাকরণে সর্বাপেক্ষা গুরুত্ব দিতে হবে - মানুষের বিবেকবােধ জাগ্রতকরণে ।
নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষার উপর যথার্থ গুরুত্বারােপ ব্যতিরেকে সমাজে মূল্যবােধের উপাদানসমূহ প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
সরকারি সিদ্ধান্ত প্রণয়নে যে মূল্যবােধটি গুরুত্বপূর্ণ নয় – সৃজনশীলতা।
সমাজে মূল্যবোেধ চর্চার নিশ্চিতকরণে অন্যতম উপায় – সুশাসন প্রতিষ্ঠা।
সরকারকে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বাধ্য ও সহযােগিতা করতে পারে -সচেতন জনগণ ।
শ্রমের মর্যাদা ও নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়- সুশাসন।
সুশাসন প্রতিষ্ঠার প্রধান শর্ত হচ্ছে -গণতন্ত্র।
স্বচ্ছ ও প্রতিনিধিত্বমূলক নির্বাচন ব্যবস্থা -সুশাসন প্রতিষ্ঠার পথকে সুগম করে।
সুশাসন কার্যকর করতে হলে অবশ্যই প্রতিষ্ঠা করতে হবে- কার্যকর ও সার্বভৌম আইনসভা।
‘জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস' গণতন্ত্রের এ বাণীকে মনে প্রাণে লালন করা ছাড়া কার্যকর করা সম্ভব নয়—সুশাসন।
জনমত গঠনে আধুনিক শক্তিশালী মাধ্যম কো-ই শাসন ব্যবস্থা