যারা অতি শীঘ্র অনুষ্ঠিতব্য বাংলাদেশ পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর পদে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন, তারা একনজরে নিচের তথ্যসমূহ আত্মস্থ করে নিন……
>>বাংলাদেশ পুলিশের প্রধান– মহা পুলিশ পরিদর্শক (Inspector General of Police) (IGP)।
>>রেঞ্জের প্রধান– ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (ডিআইজি)।
>>বর্তমানে আটটি প্রশাসনিক বিভাগে আটটি রেঞ্জ এবং রেলওয়ে ও হাইওয়ে পুলিশ নামে দুটি স্বতন্ত্র রেঞ্জ আছে।
>>জেলা পুলিশের প্রধান হলেন সুপারিটেনডেন্ড অব পুলিশ (এসপি)।
>প্রত্যেকটি পুলিশ জেলা এক বা একাধিক সার্কেলে বিভক্ত থাকে।
>> সার্কেলের প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে একজন এডিশনাল এসপি বা এএসপি দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মূলত সুপারভাইজিং অফিসার।
>>প্রত্যেকটি পুলিশ সার্কেল কয়েকটি থানার সমন্বয়ে গঠিত।
>> একজন পুলিশ পরিদর্শক থানার অফিসার ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্ব পালন করে থাকেন
>>প্রত্যেকটি রেঞ্জের অধীনে নিজস্ব রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্স(আরআরএফ) এবং জেলা পুলিশের অধীনে নিজস্ব স্পেশাল আর্মড ফোর্স(এসএএফ) থাকে।
>>আরআরএফ এবং এসএএফ জরুরী অবস্থা, বেআইনী সমাবেশ বা দাঙ্গা মোকাবেলার মতো ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
>> ১৯৭৬ সালে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ গঠিত হয়। পরবর্তীতে ছয়টি বিভাগীয় শহরে আরো ছয়টি পৃথক মেট্রোপলিটন পুলিশ ফোর্স গঠিত হয়। মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রধান হলেন পুলিশ কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার হিসেবে এডিশনাল আইজিপি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
>>Special Weapons And Tactics (বিশেষ অস্ত্র ও কার্যপদ্ধতি) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ইউনিটের একটি অভিজাত শাখা।
>> ২৮শে ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে এটি গঠন করা হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ইউনিটের গোয়েন্দা শাখার অধীনে সোয়াত কাজ করে। সোয়াত ইউনিটের সদস্যরা অত্যাধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জাম ব্যবহার করেন। এদের দেশে এবং বিদেশে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। জরুরী প্রয়োজন এবং সংকট ব্যবস্থাপনা, সন্ত্রাসবাদী আক্রমণ, জিম্মি উদ্ধার ইত্যাদি অপরাধ মোকাবিলায় সোয়াত সদস্যদের মোতায়েন করা হয়।
>>ট্রাফিক পুলিশ ছোট শহরগুলিতে জেলা পুলিশের অধীনে এবং বড় শহরগুলিতে মেট্রোপলিটন পুলিশের অধীনে কাজ করে। ট্রাফিক পুলিশ ট্রাফিক আইনকানুন মেনে চলতে যানবাহনগুলোর ড্রাইভারদের বাধ্য করে এবং অমান্য কারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করে।
>>রেলওয়ে পুলিশ বাংলাদেশ রেলওয়ের সীমানায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা হিসাবে কাজ করে। তারা রেল ষ্টেশনের প্ল্যাটফর্মের শৃঙ্খলা রক্ষা, ট্রেন ভ্রমণরত যাত্রীদের সুরক্ষিত রাখার দায়িত্ব পালন করে। রেল দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটলে তারা এর বিহিত ব্যবস্থা গ্রহন করে।
>>রেলওয়ে পুলিশ রেঞ্জের প্রধান হলেন একজন ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (রেলওয়ে পুলিশ) পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তা।
>>রেলওয়ে পুলিশ রেঞ্জের অধীনে দুইটি রেল জেলা আছে, এর একটি হল সৈয়দপুর অন্যটি চট্টগ্রাম। ।
>>বিদেশ হতে বাংলাদেশে আগত এবং বিদেশের উদ্দেশ্যে গমনরত বাংলাদেশী ও বিদেশী যাত্রীদের ইমিগ্রেশন ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত পরিসেবা প্রদান করে ইমিগ্রেশন পুলিশ ।
>>ইমিগ্রেশন সেবা বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষ শাখা দ্বারা প্রদান করা হয।
>>মহাসড়ক নিরাপদ করা এবং যানজটমুক্ত ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে ২০০৫ সালে হাইওয়ে পুলিশ তার যাত্রা শুরু করে
>>হাইওয়ে পুলিশ রেঞ্জের প্রধান কর্মকর্তা হলেন ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (হাইওয়ে পুলিশ)
>> হাইওয়ে পুলিশ রেঞ্জের অধীনে দুটি হাইওয়ে পুলিশ উইং আছে। ইস্টার্ন উইং এর সদর দফতর কুমিল্লায় এবং ওয়েষ্টার্ন উইং এর সদর দফতর বগুড়ায় অবস্থিত। প্রতিটি উইং এর নেতৃত্বে আছেন একজন সুপারিনটেনডেন্ট অব পুলিশ (হাইওয়ে)।
>>শ্রম আইন, ২০০৬ বাস্তবায়নে এবং শিল্প এলাকায় অশান্তি প্রতিরোধ কল্পে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ পূর্বক সম্ভাব্য শ্রম অসন্তোষ মোকাবেলার উদ্দেশ্যে ২০১০ সালের ৩১ শে অক্টোবর শিল্প পুলিশ যাত্রা শুরু করে।
>>বর্তমানে এই ইউনিটের সদস্য সংখ্যা ২৯৯০ জন।
>>ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের চার কার্য অঞ্চল-
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-১, আশুলিয়া, ঢাকা।
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-২, গাজীপুর।
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-৩, চট্টগ্রাম।
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-৪, নারায়নগঞ্জ।
ইন্ডস্ট্রিয়াল পুলিশ-৫, ময়মনসিংহ ।
ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-৬, খুলনা।
>>২০১২ সালে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, ভ্রমনরত বিদেশী রাষ্ট্রিয় অতিথিদের নিরাপত্তা রক্ষায় বিশেষ নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা ব্যাটালিয়ন নামে পুলিশের একটি বিশেষায়িত ইউনিট প্রতিষ্টা করা হয়।
>> এপিবিএনের প্রধান অতিরিক্ত মহা পুলিশ পরিদর্শকের নিয়ন্ত্রনে একজন উপ মহা পরিদর্শক এই বাহিনী পরিচালনা করে থাকেন। প্রাথমিক ভাবে দুটি প্রটেকশন ব্যাটালিয়ন দিয়ে এই বাহিনী যাত্রা শুরু করেছে।
>>বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর একটি এলিট ইউনিট হচ্ছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন(এপিবিএন)।
>>একটি মহিলা ব্যাটেলিয়ন সহ সর্বমোট এগারোটি আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে আছে।
>>একজ়ন অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক এর প্রধান।
>>বিভিন্ন আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অবস্থান নিম্নে দেয়া হল:
১ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন উত্তরা, ঢাকা
২য় আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ
৩য় আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন খুলনা
৪র্থ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন বগুড়া
৫ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন উত্তরা, ঢাকা
৬ষ্ঠ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন মহালছড়ি, খাগড়াছড়ি
৭ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন আশুলিয়া, ঢাকা
৮ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন সিলেট ,(বর্তমানে ঢাকা বিমানবন্দর অবস্থান)
৯ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন চট্টগ্রাম
১০ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন বরিশাল
১১শ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (মহিলা) উত্তরা, ঢাকা
>>বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ (এএপি) বাংলাদেশের বৃহত্তম ও ব্যস্ততম বিমানবন্দর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আইন প্রয়োগের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষ ইউনিট।
>>এএপি বাংলাদেশ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (APBn) একটি ব্যাটেলিয়ন । ১জুন ২০১১ থেকে এটি মোতায়েন করা হয়,
>>র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটলিয়ন বা র্যাব (RAB) বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস দমনের উদ্দেশ্যে গঠিত চৌকস বাহিনী।
>> পুলিশ সদর দপ্তরের অধীনে পরিচালিত এই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ২০০৪ সালের ২৬ মার্চ গঠিত হয় এবং একই বছরের ১৪ এপ্রিল (পহেলা বৈশাখ) তাদের কার্যক্রম শুরু করে।
>> বাংলাদেশ পুলিশের পাশাপাশি বাংলাদেশের সেনা, নৌ, বিমান বাহিনী, আনসার ও সিভিল প্রশাসনের সদস্যদের নিয়ে র্যাব গঠিত হয়। ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশের নিয়ন্ত্রনে মহাপরিচালক র্যাব এই বাহিনী পরিচালনা করেন।
>> পুলিশের একজন অতিরিক্ত আইজিপি র্যাবের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
>> র্যাবের অন্যতম সাফল্য হল জঙ্গি দমন, বিশেষত জামায়াতুল মুজাহিদিন(জেএমবি) রাষ্ট্রের জন্য হুমকি হয়ে উঠার আগেই র্যাব তাদের সমস্ত নেটওয়ার্ক ধ্বংস করে দেয়।
পর্যটন পুলিশ সম্পাদনা
>>২০০৯ সালে সমুদ্র সৈকতে ভ্রমনরত স্থানীয় ও বিদেশী পর্যটকদের নিরাপত্তা বিধানে গঠিত হয় পর্যটন পুলিশ। পর্যটন পুলিশ জেলা পুলিশের অধীনে কাজ করে।
>>সারাদেশে কর্মরত পুলিশ কর্মকর্তাদের কার্যক্রম নজরদারী করতে ও তাদের উপর গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা করতে পুলিশ অভ্যান্তরীন ওবারসাইট নামে একটি বিশেষায়িত বিভাগ কাজ করে।
>> ২০০৭ সালে এই বিভাগটি প্রতিষ্টিত হয়। সদর দপ্তরের একজন সহকারী মহা পুলিশ পরিদর্শক এই বিভাগের প্রধান এবং তিনি সরাসরি মহা পুলিশ পরিদর্শকের নিকট রিপোর্ট দাখিল করেন।
>> বাংলাদেশের প্রত্যেকটি পুলিশ ইউনিট পিআইও এর সরাসরি নজরদারির আওতাধীন। পিআইওর এজেন্টরা পুলিশ হেডকোয়ার্টারের পিআইওর ইউনিট এর সরাসরি তত্বাবধানে সারাদেশে ছড়িয়ে আছেন।
>>পুলিশের বিশেষায়িত ও উচ্চতর তদন্তকারী সংস্থা হিসেবে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) কাজ করে থাকে। অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রয়োজনে সিআইডি তাদের ফরেনসিক সমর্থন দেয়।
>> সিআইডির সদর দপ্তর ঢাকার মালিবাগে। সিআইডি ডিটেকটিভ ট্রেনিং স্কুল এবং ফরেনসিক ট্রেনিং স্কুল নামে দুটি প্রশিক্ষন প্রতিষ্টান পরিচালনা করে।
[যারা বিসিএসে ১ম/২য়/৩য় চয়েস হিসেবে পুলিশ ক্যাডার রেখেছেন/রাখতে চাইছেন এবং যারা অতি শীঘ্র অনুষ্ঠিতব্য বাংলাদেশ পুলিশের সার্জেন্ট ও সাব ইন্সপেক্টর পদে মৌখিক/লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন, তারা একনজরে নিচের তথ্যসমূহ আত্মস্থ করে নিন।]
>>বাংলাদেশ পুলিশের প্রধান– মহা পুলিশ পরিদর্শক (Inspector General of Police) (IGP)।
>>রেঞ্জের প্রধান– ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (ডিআইজি)।
>>বর্তমানে আটটি প্রশাসনিক বিভাগে আটটি রেঞ্জ এবং রেলওয়ে ও হাইওয়ে পুলিশ নামে দুটি স্বতন্ত্র রেঞ্জ আছে।
>>জেলা পুলিশের প্রধান হলেন সুপারিটেনডেন্ড অব পুলিশ (এসপি)।
>প্রত্যেকটি পুলিশ জেলা এক বা একাধিক সার্কেলে বিভক্ত থাকে।
>> সার্কেলের প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে একজন এডিশনাল এসপি বা এএসপি দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মূলত সুপারভাইজিং অফিসার।
>>প্রত্যেকটি পুলিশ সার্কেল কয়েকটি থানার সমন্বয়ে গঠিত।
>> একজন পুলিশ পরিদর্শক থানার অফিসার ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্ব পালন করে থাকেন
>>প্রত্যেকটি রেঞ্জের অধীনে নিজস্ব রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্স(আরআরএফ) এবং জেলা পুলিশের অধীনে নিজস্ব স্পেশাল আর্মড ফোর্স(এসএএফ) থাকে।
>>আরআরএফ এবং এসএএফ জরুরী অবস্থা, বেআইনী সমাবেশ বা দাঙ্গা মোকাবেলার মতো ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
>> ১৯৭৬ সালে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ গঠিত হয়। পরবর্তীতে ছয়টি বিভাগীয় শহরে আরো ছয়টি পৃথক মেট্রোপলিটন পুলিশ ফোর্স গঠিত হয়। মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রধান হলেন পুলিশ কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার হিসেবে এডিশনাল আইজিপি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
>>Special Weapons And Tactics (বিশেষ অস্ত্র ও কার্যপদ্ধতি) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ইউনিটের একটি অভিজাত শাখা।
>> ২৮শে ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে এটি গঠন করা হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ইউনিটের গোয়েন্দা শাখার অধীনে সোয়াত কাজ করে। সোয়াত ইউনিটের সদস্যরা অত্যাধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জাম ব্যবহার করেন। এদের দেশে এবং বিদেশে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। জরুরী প্রয়োজন এবং সংকট ব্যবস্থাপনা, সন্ত্রাসবাদী আক্রমণ, জিম্মি উদ্ধার ইত্যাদি অপরাধ মোকাবিলায় সোয়াত সদস্যদের মোতায়েন করা হয়।
>>ট্রাফিক পুলিশ ছোট শহরগুলিতে জেলা পুলিশের অধীনে এবং বড় শহরগুলিতে মেট্রোপলিটন পুলিশের অধীনে কাজ করে। ট্রাফিক পুলিশ ট্রাফিক আইনকানুন মেনে চলতে যানবাহনগুলোর ড্রাইভারদের বাধ্য করে এবং অমান্য কারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করে।
>>রেলওয়ে পুলিশ বাংলাদেশ রেলওয়ের সীমানায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা হিসাবে কাজ করে। তারা রেল ষ্টেশনের প্ল্যাটফর্মের শৃঙ্খলা রক্ষা, ট্রেন ভ্রমণরত যাত্রীদের সুরক্ষিত রাখার দায়িত্ব পালন করে। রেল দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটলে তারা এর বিহিত ব্যবস্থা গ্রহন করে।
>>রেলওয়ে পুলিশ রেঞ্জের প্রধান হলেন একজন ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (রেলওয়ে পুলিশ) পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তা।
>>রেলওয়ে পুলিশ রেঞ্জের অধীনে দুইটি রেল জেলা আছে, এর একটি হল সৈয়দপুর অন্যটি চট্টগ্রাম। ।
>>বিদেশ হতে বাংলাদেশে আগত এবং বিদেশের উদ্দেশ্যে গমনরত বাংলাদেশী ও বিদেশী যাত্রীদের ইমিগ্রেশন ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত পরিসেবা প্রদান করে ইমিগ্রেশন পুলিশ ।
>>ইমিগ্রেশন সেবা বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষ শাখা দ্বারা প্রদান করা হয।
>>মহাসড়ক নিরাপদ করা এবং যানজটমুক্ত ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে ২০০৫ সালে হাইওয়ে পুলিশ তার যাত্রা শুরু করে
>>হাইওয়ে পুলিশ রেঞ্জের প্রধান কর্মকর্তা হলেন ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (হাইওয়ে পুলিশ)
>> হাইওয়ে পুলিশ রেঞ্জের অধীনে দুটি হাইওয়ে পুলিশ উইং আছে। ইস্টার্ন উইং এর সদর দফতর কুমিল্লায় এবং ওয়েষ্টার্ন উইং এর সদর দফতর বগুড়ায় অবস্থিত। প্রতিটি উইং এর নেতৃত্বে আছেন একজন সুপারিনটেনডেন্ট অব পুলিশ (হাইওয়ে)।
>>শ্রম আইন, ২০০৬ বাস্তবায়নে এবং শিল্প এলাকায় অশান্তি প্রতিরোধ কল্পে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ পূর্বক সম্ভাব্য শ্রম অসন্তোষ মোকাবেলার উদ্দেশ্যে ২০১০ সালের ৩১ শে অক্টোবর শিল্প পুলিশ যাত্রা শুরু করে।
>>বর্তমানে এই ইউনিটের সদস্য সংখ্যা ২৯৯০ জন।
>>ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের চার কার্য অঞ্চল-
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-১, আশুলিয়া, ঢাকা।
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-২, গাজীপুর।
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-৩, চট্টগ্রাম।
ইন্ডাস্টিয়াল পুলিশ-৪, নারায়নগঞ্জ।
ইন্ডস্ট্রিয়াল পুলিশ-৫, ময়মনসিংহ ।
ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-৬, খুলনা।
>>২০১২ সালে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, ভ্রমনরত বিদেশী রাষ্ট্রিয় অতিথিদের নিরাপত্তা রক্ষায় বিশেষ নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা ব্যাটালিয়ন নামে পুলিশের একটি বিশেষায়িত ইউনিট প্রতিষ্টা করা হয়।
>> এপিবিএনের প্রধান অতিরিক্ত মহা পুলিশ পরিদর্শকের নিয়ন্ত্রনে একজন উপ মহা পরিদর্শক এই বাহিনী পরিচালনা করে থাকেন। প্রাথমিক ভাবে দুটি প্রটেকশন ব্যাটালিয়ন দিয়ে এই বাহিনী যাত্রা শুরু করেছে।
>>বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর একটি এলিট ইউনিট হচ্ছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন(এপিবিএন)।
>>একটি মহিলা ব্যাটেলিয়ন সহ সর্বমোট এগারোটি আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে আছে।
>>একজ়ন অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক এর প্রধান।
>>বিভিন্ন আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অবস্থান নিম্নে দেয়া হল:
১ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন উত্তরা, ঢাকা
২য় আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ
৩য় আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন খুলনা
৪র্থ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন বগুড়া
৫ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন উত্তরা, ঢাকা
৬ষ্ঠ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন মহালছড়ি, খাগড়াছড়ি
৭ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন আশুলিয়া, ঢাকা
৮ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন সিলেট ,(বর্তমানে ঢাকা বিমানবন্দর অবস্থান)
৯ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন চট্টগ্রাম
১০ম আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন বরিশাল
১১শ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (মহিলা) উত্তরা, ঢাকা
>>বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ (এএপি) বাংলাদেশের বৃহত্তম ও ব্যস্ততম বিমানবন্দর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আইন প্রয়োগের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষ ইউনিট।
>>এএপি বাংলাদেশ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (APBn) একটি ব্যাটেলিয়ন । ১জুন ২০১১ থেকে এটি মোতায়েন করা হয়,
>>র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটলিয়ন বা র্যাব (RAB) বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস দমনের উদ্দেশ্যে গঠিত চৌকস বাহিনী।
>> পুলিশ সদর দপ্তরের অধীনে পরিচালিত এই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ২০০৪ সালের ২৬ মার্চ গঠিত হয় এবং একই বছরের ১৪ এপ্রিল (পহেলা বৈশাখ) তাদের কার্যক্রম শুরু করে।
>> বাংলাদেশ পুলিশের পাশাপাশি বাংলাদেশের সেনা, নৌ, বিমান বাহিনী, আনসার ও সিভিল প্রশাসনের সদস্যদের নিয়ে র্যাব গঠিত হয়। ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশের নিয়ন্ত্রনে মহাপরিচালক র্যাব এই বাহিনী পরিচালনা করেন।
>> পুলিশের একজন অতিরিক্ত আইজিপি র্যাবের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
>> র্যাবের অন্যতম সাফল্য হল জঙ্গি দমন, বিশেষত জামায়াতুল মুজাহিদিন(জেএমবি) রাষ্ট্রের জন্য হুমকি হয়ে উঠার আগেই র্যাব তাদের সমস্ত নেটওয়ার্ক ধ্বংস করে দেয়।
পর্যটন পুলিশ সম্পাদনা
>>২০০৯ সালে সমুদ্র সৈকতে ভ্রমনরত স্থানীয় ও বিদেশী পর্যটকদের নিরাপত্তা বিধানে গঠিত হয় পর্যটন পুলিশ। পর্যটন পুলিশ জেলা পুলিশের অধীনে কাজ করে।
>>সারাদেশে কর্মরত পুলিশ কর্মকর্তাদের কার্যক্রম নজরদারী করতে ও তাদের উপর গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা করতে পুলিশ অভ্যান্তরীন ওবারসাইট নামে একটি বিশেষায়িত বিভাগ কাজ করে।
>> ২০০৭ সালে এই বিভাগটি প্রতিষ্টিত হয়। সদর দপ্তরের একজন সহকারী মহা পুলিশ পরিদর্শক এই বিভাগের প্রধান এবং তিনি সরাসরি মহা পুলিশ পরিদর্শকের নিকট রিপোর্ট দাখিল করেন।
>> বাংলাদেশের প্রত্যেকটি পুলিশ ইউনিট পিআইও এর সরাসরি নজরদারির আওতাধীন। পিআইওর এজেন্টরা পুলিশ হেডকোয়ার্টারের পিআইওর ইউনিট এর সরাসরি তত্বাবধানে সারাদেশে ছড়িয়ে আছেন।
>>পুলিশের বিশেষায়িত ও উচ্চতর তদন্তকারী সংস্থা হিসেবে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) কাজ করে থাকে। অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রয়োজনে সিআইডি তাদের ফরেনসিক সমর্থন দেয়।
>> সিআইডির সদর দপ্তর ঢাকার মালিবাগে। সিআইডি ডিটেকটিভ ট্রেনিং স্কুল এবং ফরেনসিক ট্রেনিং স্কুল নামে দুটি প্রশিক্ষন প্রতিষ্টান পরিচালনা করে।
শাখাসমূহঃ
১.রেঞ্জ পুলিশ
২.স্পেশাল ব্রাঞ্জ (এসবি)
৩.ক্রিমিনাল
বাংলাদেশ পুলিশের শাখাসমূহঃ
১.রেঞ্জ পুলিশ
২.স্পেশাল ব্রাঞ্জ (এসবি)
৩.ক্রিমিনাল ইনভেষ্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি)
৪.রেলওয়ে পুলিশ (জিআরপি)
৫.হাইওয়ে পুলিশ
৬.ইন্ড্রাষ্ট্রিয়াল পুলিশ
৭.পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেষ্টিগেশন (পিবিআই)
৮.স্পেশাল সিকিউরিটি অব প্রটেকশন ব্যাটালিয়ন (এসপিবিএন)
৯.আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)
১০.এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এএপি)
১১.র্যাপিড এ্যাকশান ব্যাটালিয়ন (র্যাব)
১২.নৌপুলিশ
১৩.পর্যটন পুলিশ
আট বিভাগের আট পুলিশ রেঞ্জের নামঃ
১.ঢাকা রেঞ্জ
২.চট্টগ্রাম রেঞ্জ
৩.খুলনা রেঞ্জ
৪.রাজশাহী রেঞ্জ
৫.সিলেট রেঞ্জ
৬.বরিশাল রেঞ্জ
৭.রংপুর রেঞ্জ
৮.ময়মনসিংহ রেঞ্জ
৯.রেলওয়ে রেঞ্জ
১০.হাইওয়ে রেঞ্জ
মেট্রোপলিটান পুলিশের তালিকাঃ
১.ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ
২.চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ
৩.খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ
৪.সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ
৫.রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ
৬.বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ
রেঞ্জ পুলিশঃ
১.পুলিশ রেঞ্জ
২.পুলিশ জেলা
৩.সার্কেল
৪.থানা
৫.তদন্ত কেন্দ্র/পুলিশ ফাড়ি/পুলিশ ক্যাম্প
পুলিশ পদস্তর বিন্যাস
সুপিরিয়র কর্মকর্তাগণঃ
মহা-পুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি)
অতিরিক্ত মহা পুলিশ পরিদর্শক
উপ-মহা পুলিশ পরিদর্শক
অতিরিক্ত উপ-মহা পুলিশ পরিদর্শক
পুলিশ সুপার/সহকারী মহা পুলিশ পরিদর্শক(সদরদপ্তর)/বিশেষ পুলিশ সুপার(এসএস)(এসবি)(সিআইডি)/পুলিশ সুপার (রেলওয়ে)/পুলিশ সুপার (হাইওয়ে)
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার
সহকারী পুলিশ সুপার
মেট্রোপলিটন পুলিশ পদস্তর বিন্যাস
মেট্রোপলিটন স্তরবিন্যাসঃ
পুলিশ কমিশনার
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার
যুগ্ম পুলিশ কমিশনার
উপ পুলিশ কমিশনার
অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার
জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার
সহকারী পুলিশ কমিশনার
ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল পুলিশ/ র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন পদস্তর বিন্যাসঃ
মহাপরিচালক
অতিরিক্ত মহা পরিচালক
পরিচালক
উপ পরিচালক
জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক
সহকারী পরিচালক
অধস্তন অফিসার সম্পাদনা
নিরস্ত্র শাখা
পুলিশ পরিদর্শক
উপ-পরিদর্শক (SI) / শহর উপ-পরিদর্শক (TSI)
সহকারী উপ-পরিদর্শক (ASI) / সহকারী শহর উপ-পরিদর্শক (ATSI)
কন্সটেবল
সশস্ত্র শাখা
সশস্ত্র পুলিশ পরিদর্শক
সশস্ত্র (Armed SI)
সশস্ত্র সহকারী উপ-পরিদর্শক (Armed ASI)
নায়েক
কন্সটেবল
ইন্ড্রস্টিয়াল পুলিশ
উপ-সহকারী পরিচালক (DAD)
সার্কেল কমান্ডার (Sub-Inspector)
সহকারী উপ-পরিদর্শক (ASI)
নায়েক
কন্সটেবল
র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন
উপ-সহকারী পরিচালক (DAD)
সার্জেন্ট / উপ-পরিদর্শক (SI)
সহকারী উপ-পরিদর্শক (ASI)
নায়েক
কন্সটেবল
ট্রাফিক বিভাগ
ট্রাফিক পরিদর্শক (TI)
সার্জেন্ট / উপ-পরিদর্শক (TSI)
সহকারী উপ-পরিদর্শক (ASI) / সহকারী শহর উপ-পরিদর্শক (ATSI)
ট্রাফিক কন্সটেবল
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যাবলি ও বাংলাদেশ পুলিশ :
>>১৯৮৯ সালে নামিবিয়ায় বাংলাদেশ পুলিশের প্রথম জাতিসংঘের সান্তি মিশনের প্রতিনিধি দলের সদস্র হিসেবে কাজ করে। এরপর থেকে যথাক্রমে বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা আইভরি কোষ্ট, সুদান, দারফুর, লাইবেরিয়া, কসাবো, পূর্ব তিমুর, ডি আর কঙ্গো, অ্যাঙ্গোলা, হাইতিসহ অন্যান্য মিশনে কাজ করে।
>> ২০০৫ সালে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশন আইভরি কোষ্টে প্রথম সন্নিবেশিত পুলিশ ইউনিট (এফপিইউ) কাজ শুরু করে। শান্তিরক্ষী মিশনে সবোর্চ্চ সংখ্যক পুলিশ সদস্যের উপস্থিতি বাংলাদেশের।
>>বর্তমানে পৃথিবীর ছয়টি দেশে চলমান সাতটি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে দুইটি নারী পুলিশ সদস্যের সমন্বিত এফপিইউ সহ (যার একটি কঙ্গোতে অন্যটি হাইতি তে) সর্বমোট ২০৫০ জন কর্মরত আছেন
শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশ পুলিশের অংশগ্রহনঃ
ক্রমিক নং মিশনের নাম দেশ সময়কাল
১ UNTAG নামিবিয়া ১৯৮৯-১৯৯০
২ UNTAC কম্বোডিয়া ১৯৯২-১৯৯৪
৩ UNPROFOR যুগশ্লাভিয়া ১৯৯২-১৯৯৬
৪ UNUMOZ মোজাম্বিক ১৯৯৩-১৯৯৪
৫ UNAMIR রোয়ান্ডা ১৯৯৩-১৯৯৫
৬ UNMIH হাইতি ১৯৯৪-১৯৯৫
৭ UNAVEM – III অ্যাঙ্গোলা ১৯৯৫-১৯৯৯
৮ UNTAES পুর্ব স্লোবেনিয়া ১৯৯৬-১৯৯৮
৯ UNMIBH বসনিয়া ১৯৯৬-২০০২
১০ UNMISET / UNMIT পুর্ব তিমুর ১৯৯৯ থেকে বর্তমান পর্যন্ত
১১ UNMIK কসাভো ১৯৯৯-২০০৯
১২ UNAMSIL সিয়েরা লিয়ন ২০০০
১৩ UNMIL লাইবেরিয়া ২০০৩ থেকে বর্তমান পর্যন্ত
১৪ UNOCI আইভরি কোষ্ট ২০০৪ থেকে বর্তমান পর্যন্ত
১৫ UNMIS সুদান ২০০৫ থেকে বর্তমান পর্যন্ত
১৬ MONUC ডিআর কঙ্গো ২০০৫ থেকে বর্তমান পর্যন্ত
১৭ UNAMID দারফুর ২০০৭ থেকে বর্তমান পর্যন্ত
১৮ UNAMA আফগানিস্তান ২০০৮-২০১০
Special Courtesy: To Shamim Anwar
এএসপি ( RAB), ৩৪ তম বিসিএস ( পুলিশ) ক্যাডার
[বর্তমানে র্যাব-৯ এর এএসপি পদে কর্মরত]