এনটিআরসিএ কর্তৃক সুপারিশের জন্য নির্বাচিত প্রার্থী এবং প্রতিষ্ঠান প্রধানগণের জ্ঞাতব্য
লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, অনেক নিয়ােগ প্রার্থীরা নন-এমপিও পদে যােগদান করলে কতদিনে এমপিও পাবেন বা পাবেন কিনা ফোনে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। তাদের জ্ঞাতার্থে জানানাে যাচ্ছে যে, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের এমপিও, নন-এমপিও, অনুমােদিত, অননুমােদিত সকল পদের নিয়ােগের সুপারিশকরণের দায়িত্ব এনটিআরসিএ-কে প্রদান করা হয়েছে। পদটি অননুমােদিত বা নন-এমপিও হলেও সকল স্তরের শিক্ষকের মান নিশ্চিত করার জন্য সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই এনটিআরসিএ’র মাধ্যমে নিয়ােগ প্রদান করতে হচ্ছে। এ কারণে এনটিআরসিএ নন-এমপিও পদেও সুপারিশ করছে এবং করবে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কোনাে প্রতিষ্ঠানের অনুমােদিত জনবল কাঠামাের বাইরের নন-এমপিও বা অননুমােদিত পদ কখনই এমপিওভুক্ত করা হবে না মর্মে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন। সুতরাং যারা নন-এমপিও/অননুমােদিত পদে যােগদান করবেন তাদের ভবিষ্যতে এমপিওভুক্ত হওয়ার সুযােগ থাকবে না; সেটা জেনে শুনেই যােগদান করতে হবে। এনটিআরসিএ কর্তৃক ননএমপিও পদে নিয়ােগ সুপারিশ কোনাে অবস্থাতেই ঐ পদের এমপিওভুক্তির প্রতিশ্রুতি হিসেবে বিবেচিত হবে না এবং এর মাধ্যমে প্রার্থী এমপিওভুক্ত হওয়ার দাবি করতে পারবেন না। এ বিষয়টি নিয়ােগের সুপারিশপত্রে সুনির্দিষ্টভাবে লেখা থাকবে। এমতাবস্থায়, নন-এমপিও/অননুমােদিত পদে যারা যােগদান করবেন তারা ভবিষ্যতে এমপিওভুক্ত হবেন না; সেই মানসিক প্রস্তুতি নিয়েই তাদের যােগদান করতে হবে।
আরাে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, জনবলকাঠামাে ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮ অনুযায়ী শিক্ষাগত যােগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও কিছু কিছু প্রার্থী তথ্য গােপন করে বা মিথ্যা তথ্য ঘােষণা করে আবেদন করেছেন। এসব প্রার্থীরা নিয়ােগের সুপারিশ পেলেও যােগদান করতে পারবেন না।
নিম্নবর্ণিত পদসমূহের ক্ষেত্রে তথ্য গােপন করার অভিযােগ পাওয়া যাচ্ছে। এসব পদসমূহের জন্য জনবল কাঠামাে ও এমপিও নীতিমালা২০১৮ এর নিম্নরুপ শিক্ষাগত যােগ্যতা প্রযােজ্য হবে:
বিস্তারিত নিচেঃ