শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে কোনো কোটা না রাখার সুপারিশ করেছে এসংক্রান্ত কমিটি। মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলমের নেতৃত্বে এই কমিটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আজ সোমবার এ সুপারিশ করেছে।
দুপুরে মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলনকক্ষে কমিটির আহ্বায়ক সচিব শফিউল আলম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমরা সুপারিশ করেছি। এখন প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিলে সেটা মন্ত্রিসভায় উত্থাপিত হবে। এরপর মন্ত্রিসভা অনুমোদন করলে কার্যকর হবে।’ মুক্তিযোদ্ধা কোটাও না রাখার সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
গত ৩ জুলাই সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি পর্যালোচনার জন্য মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করে সরকার।
মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নেতৃত্বাধীন এই কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব, অর্থ বিভাগের সচিব, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন সচিবালয়ের সচিব এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব।